আমাদের দেশেও যে ফুটবল খেলা হয়, আমাদেরও যে একটা লীগ আছে। আমাদের আশেপাশেও যে কিছু ক্লাবভিত্তিক দল আছে। আমাদের কাছাকাছিও যে এমন অনেকে আছে যাদের একটু পরিচর্যা করলে আমাদের দেশের পতাকাকে
ভারতবর্ষের এক অতি প্রাচীন উৎসব হল রথযাত্রা। ব্রহ্ম পুরাণ, পদ্ম পুরাণ, ও স্কন্দ পুরাণে এর বিস্তৃত বিবরণ দেওয়া আছে। এমনকী কপিল সংহিতাতেও রথযাত্রার উল্লেখ আছে। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে তো বটেই,
আমরা যারা সারাদিন নানা কাজে ব্যস্ত থাকি, সান্ধ্যকালীন এই খেলায় ছোট বড়ো সকলে অংশ গ্রহণ করে শরীরচর্চার সুযোগ পেয়ে থাকি।
মাননীয়া পৌরমাতা শ্রীমতী সংহিতা দাস মহাশয়া এবং আমাদের পৃষ্ঠপোষক ও এই অঞ্চলের সমাজসেবী শ্রী অঞ্জন দাস মহাশয় আসন্ন শারদীয়া উৎসবের শুভ সূচনা করলেন খুঁটি পুজোর মাধ্যমে।
দুর্গাপূজা বা দুর্গোৎসব হল হিন্দু দেবী দুর্গার পূজাকে কেন্দ্র করে প্রচলিত একটি উৎসব। দুর্গাপূজা সমগ্র হিন্দুসমাজেই প্রচলিত। তবে বাঙালি হিন্দু সমাজে এটি অন্যতম বিশেষ ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব। আশ্বিন বা চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষে দুর্গাপূজা করা হয়।
কালীপূজা বা শ্যামাপূজা হিন্দু দেবী কালীর পূজাকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠিত একটি হিন্দু উৎসব। প্রধানত বাঙালি হিন্দুদের মধ্যে এই উৎসব উপলক্ষে প্রবল উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষিত হয়। বাংলায় গৃহে বা মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত কালীপ্রতিমার নিত্যপূজা হয়ে থাকে। কার্ত্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতে অনুষ্ঠিত সাংবাৎসরিক দীপান্বিতা কালীপূজা বিশেষ জনপ্রিয়।
আমরা চির কৃতজ্ঞ তাহাদের কাছে যারা আমাদের প্রতিষ্ঠানটিকে বিভিন্ন দিকথেকে উন্নয়ন করার জন্য লিপ্ত রয়েছেন। তাহাদেরবিনা আমরা দিক শুন্য। আপনাকে আমাদের আন্তরিক আবেদন আমাদের দিকে এগিয়ে আসার জন্য।
হে যুবকবৃন্দ, দরিদ্র অজ্ঞ ও নিপীড়িত জনগণের ব্যথা তোমরা প্রাণে প্রাণে অনুভব কর, সেই অনুভবের বেদনায় তোমাদের হৃদয়ে রুদ্ধ হউক, মষ্তিষ্ক ঘুরিতে থাকুক, তোমাদের পাগল হইয়া যাইবার উপক্রম হউক। তখন গিয়া ভগবানের পাদপদ্মে তোমাদের অন্তরের বেদনা জানাও। তবেই তাহার নিকট হইতে শক্তিও সাহায্য আসিবে—অদম্য উৎসাহ, অনন্ত শক্তি আসিবে।
এমনভাবে অধ্যায়ন করবে, যেন তোমার সময়াভাব নেই, তুমি চিরজীবী। এমনভাবে জীবনযাত্রা নির্বাহ করবে, যেন মনে হয় তুমি আগামীকালই মারা যাবে।
ফাগুনের নবীন আনন্দে গানখানি গাঁথিলাম ছন্দে; দিল তারে বনবীথি কোকিলের কলগীতি, ভরি দিল বকুলের গন্ধে
পুজো শেষে আসে বিজয়ার পালা। আত্মীয়স্বজনদের বাড়ি গিয়ে বিজয়া সারুন আর সঙ্গে থাক এক বেলার আড্ডা। বন্ধু বান্ধবদের নিজের বাড়িতে ডেকে নিয়ে ছোট, আন্তরিক বিজয়া সম্মেলনী আয়োজন করুন। অথবা প্ল্যান করে অফিসের পর চলে যান কোনও রেস্তোরাঁয়। সবাই মিলে পুজোর গল্প আলোচনা করতে করতে দেখবেন সন্ধেটা কেটে যাবে ভালই।